I often fail to recognize my own face in the mirror. The greying strands of hair, the sagging skin beneath the ears-do not feel mine! Although, the one that flashes

জেব্রাক্রসিংয়ের উপর তন্দ্রাহত এই রাতে পতনের সুর বাজে যে সিকস্তিতে সেখানে অন্তরজালে আটকে আছে জ্যোৎস্নারোহিত ক্ষণ আর অবাধ্য গারদের ভিতর অজস্র ভ্রূণদের যে আর্তনাদ শুনি, তারা এখন আমারই চৌকাঠে ভাঙারি

কবি, চিন্তাবিদ এবং সমাজবিপ্লবী এই তিনটা জিনিস ত এক না! কিন্তু আবার একইরকম হইতেও তো পারে! মানে, একজন মানুষ তিনটা কাজই করতে পারেন তো। আমার আগ্রহ মূলত কবি’রে নিয়া। কবি’র

সব হারায় নাই, অজেয় ইপ্সা এবং প্রতিশোধের পাঠ, অনিঃশেষ ঘৃণা, কভু পরাজয় স্বীকার না করবার অহং। —জন মিল্টন, প্যারাডাইস লস্ট ১ ঠিক এমন ভাবে লোকটা শুয়ে আছে যেন একটা লাশ

নদী মরে যাচ্ছে ,নদীটির তীর ধরে দাঁড়িয়ে আছে একটি চপলা বট বৃক্ষ। নদীর পানিতে তার ছায়া পড়ে, নদীটি মরে যায় এবং পানিতে ছায়ার সমাপ্তি ঘটে। যদিও মৃত্যু ভয়ংকর কিন্তু এই

জুতা শৈশবে আমার কোন জুতা ছিল নাশুধু মাপ ছিল পায়ের *ব্রিজের উপর থেকে যে মুখ ভেসে যায়তখন দুপুরের নাইলনদূরের ছাতিম গাছে ঝুলে থাকে তিরতির কোথায় সেইসব পরিমিত নফস্‌পানির বোঁটায় ফুটে থাকা ভাততবে হে স্বরসন্ধির ফুলকতখানি

“ব্ল্যাক আর্ট” দেখছোসমগ্র তারাদল খসে পড়ছে সমান্তরালেভাবলে ভ্রম।পায়ের ছাপের দিকে অগণিত তক্ষকেরছুটে আসা।গাছেরা কাঁদছে যুদ্ধোত্তর ধ্বংসের ভারে।মনে হল সবই ব্ল্যাক আর্ট​​​ব্ল্যাক আউট। প্রয়োজনগুলো চাহিদাকে ছুঁতে না পেরেগুপ্তচর। তারাখসা নদীপথে তুমি,

একদিন মানুষ প্রকৃতির বিস্ময়কে ধ্বনি দিয়ে ধরতে চেয়েছিলো, একদিন যূথবদ্ধ মানুষের পরিশ্রমের মধ্যে তাল আনার জন্যে ধ্বনির ব্যবহার হয়েছিলো, একদিন মানুষ সূর্যকে দেবতা জ্ঞান করে প্রশস্তি গেয়েছিলো, একদিন মানুষ কল্পিত

আদর্শ আদর্শ কে আমি এক গোপন বাক্সেলুকিয়ে রেখেছি ডাকটিকিটের মতো একটা বেড়াল কাঁটার দিকে লাফ দিচ্ছেনা পেয়ে ছায়া ভেবে আবার দিচ্ছেও না আমি ভাবছি টিকিটগুলো থেকেকিছু ওকে দিয়ে দিই ও

রাসেল এডসন: টানাগদ্যের গডফাদার ও একজন মিস্টার লিটল প্রোজ পোয়েম রাসেল এডসন একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, নাট্যকার, ইলাস্ট্রেটর, কার্টুনিস্ট, ছোট গল্পকার ও উপদেশমূলক গল্পের রচয়িতা। ছবি এঁকেছেন; করেছেন নিজের বইয়ের প্রচ্ছদ।

সমুদ্রের উথালপাথাল ঢেউয়ের মত যখন এক ঝলক বাতাস এসে মাহতাবকে স্পর্শ করে তখন ওর ছেলেবেলার কথা খুব মনে পড়ে। দেশের মধ্যাঞ্চলের যে গ্রামে ওর শৈশব কেটেছিল সেখানে বেলা অবেলায় থেকে

শব্দঋণ বেড়ে ওঠে কতদিন পর মাঝরাতে বাড়ি ফিরছি তোমার বাড়ির পাশ দিয়ে যেতে যেতে গানের অন্তরা ভুলে যাওয়া দিনগুলো মুখ টিপে হাসে গ্রীষ্মকাম হুল্লোর, রাতের মৃদু বাতাস নাম ধরে ডেকে